আমার মা বাবা আলাদা থাকে, বাবা কানপুর মা দমদম। আমি মায়ের সঙ্গে থাকি।মা প্রাইমারি স্কুলের শিক্ষিকা। হঠাৎ একদিন রাস্তায় পড়ে গিয়ে মা কোমড়ে চোট পায়, ডাক্তার বলেছেন ইঞ্জেকশন নিতে হবে না হলে সারবেনা। এখন ইঞ্জেকশন বাড়িতে দিতে আস্তে একটি লোক ঠিক করা হলো। বিকেলে লোকটা আসার পর মা বললো হাতে ইঞ্জেকশন নিতে কষ্ট হয়, তখন লোকটি মানে রামুদা বললো তাহলে তো পেছনে নিতে হবে। মা একটু লজ্জাই পেল, তখন রামুদা বলল চিন্তা করবেন না আপনি শুধু কোমড়ে সায়ার গিঁটটা আলগা করবেন আমি একটু কাপড় নামিয়ে ইঞ্জেকশন দেব। আসলে আমার মায়ের পোঁদটা অনেক বড়ো আর সেক্সী, যে কোন ছেলের বাঁড়া খাঁড়া হয়ে যায়।গায়ের রং ফর্সা,তাই ইঞ্ Read more